বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল
 প্রকাশঃ 
    
![]()  | 
| বিএনপির যৌথ সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে | ছবি: পদ্মা ট্রিবিউন | 
বাংলাদেশের শত্রুরা আবার সক্রিয় হয়ে উঠছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
রোববার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে দলের কর্মসূচি চূড়ান্ত করতে বিএনপি আজ যৌথ সভা করে। সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মির্জা ফখরুল।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আমরা দেখছি, বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। যত সময় যাচ্ছে, দেশে এক ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও মিথ্যা প্রচারের মাধ্যমে অরাজকতা ছড়ানোর চেষ্টা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান যেমনভাবে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন, এখন বিদেশে থেকে তারেক রহমানও একইভাবে দেশকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করছেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া যেভাবে নয় বছরের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন এবং পরবর্তীকালে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন, ঠিক সেভাবেই এখন বিএনপির তরুণ নেতা তারেক রহমান দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং জাতিকে নতুন আশার আলো দেখাচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, জিয়াউর রহমানের ‘বাংলাদেশি জাতীয়তা’র দর্শন কখনো পরাজিত হয়নি। সেই দর্শনের কারণেই বিএনপিও পরাজিত হয়নি, বরং বারবার ধ্বংসস্তূপ থেকে ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠেছে।
৭ নভেম্বরের তাৎপর্য তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘৭ নভেম্বর আমাদের জন্য, পুরো জাতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিন। বিশেষ করে এখন, যখন মানুষ অনিশ্চয়তা আর হতাশায় ভুগছে—এই সময় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করাই একমাত্র পথ।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ৭ নভেম্বরের চেতনা হচ্ছে জাতীয় ঐক্য, দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের চেতনা। আজকের প্রেক্ষাপটে সেই চেতনার পুনর্জাগরণই দেশের সংকট উত্তরণের পথ হতে পারে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, আবদুস সালাম আজাদ, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, স্বেচ্ছাসেবক–বিষয়ক সম্পাদক মীর শরাফত আলী সপু, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক, সদস্যসচিব মোস্তফা জামান, দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিন প্রমুখ।
রোববার দুপুরে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে দলের কর্মসূচি চূড়ান্ত করতে বিএনপি আজ যৌথ সভা করে। সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মির্জা ফখরুল।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আমরা দেখছি, বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। যত সময় যাচ্ছে, দেশে এক ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও মিথ্যা প্রচারের মাধ্যমে অরাজকতা ছড়ানোর চেষ্টা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান যেমনভাবে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন, এখন বিদেশে থেকে তারেক রহমানও একইভাবে দেশকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করছেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া যেভাবে নয় বছরের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন এবং পরবর্তীকালে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন, ঠিক সেভাবেই এখন বিএনপির তরুণ নেতা তারেক রহমান দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং জাতিকে নতুন আশার আলো দেখাচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, জিয়াউর রহমানের ‘বাংলাদেশি জাতীয়তা’র দর্শন কখনো পরাজিত হয়নি। সেই দর্শনের কারণেই বিএনপিও পরাজিত হয়নি, বরং বারবার ধ্বংসস্তূপ থেকে ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠেছে।
৭ নভেম্বরের তাৎপর্য তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘৭ নভেম্বর আমাদের জন্য, পুরো জাতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিন। বিশেষ করে এখন, যখন মানুষ অনিশ্চয়তা আর হতাশায় ভুগছে—এই সময় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করাই একমাত্র পথ।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ৭ নভেম্বরের চেতনা হচ্ছে জাতীয় ঐক্য, দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের চেতনা। আজকের প্রেক্ষাপটে সেই চেতনার পুনর্জাগরণই দেশের সংকট উত্তরণের পথ হতে পারে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, আবদুস সালাম আজাদ, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, স্বেচ্ছাসেবক–বিষয়ক সম্পাদক মীর শরাফত আলী সপু, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক, সদস্যসচিব মোস্তফা জামান, দক্ষিণ বিএনপির সদস্যসচিব তানভীর আহমেদ রবিন প্রমুখ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন