[tenolentSC] / results=[3] / label=[ছবি] / type=[headermagazine]

কেরানীগঞ্জে নির্বাচনী প্রচারে জামায়াতের নারী কর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ

প্রকাশঃ
অ+ অ-
নির্বাচনী প্রচার | প্রতীকী ছবি

ঢাকা–২ (ঢাকার কেরানীগঞ্জের একাংশ) আসনে নির্বাচনী প্রচারের সময় জামায়াতে ইসলামীর নারী কর্মীদের মারধর ও লাঞ্ছিত করার অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা–কর্মীদের বিরুদ্ধে।

এই অভিযোগে আজ বুধবার রাত আটটার দিকে ঢাকা–২ আসনে জামায়াতের সহকারী আসন পরিচালক মহিউদ্দিন সেলিম থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। এতে উল্লেখ করা হয়, গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কেরানীগঞ্জের কলাতিয়া ইউনিয়নের নীলটেক এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।

মহিউদ্দিন সেলিম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের নারী কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে নির্বাচনী প্রচারপত্র দিচ্ছিলেন। তখন আরেক নারী কর্মী মুঠোফোনে ভিডিও করছিলেন। ঠিক সেই সময় বিএনপির কিছু নেতা–কর্মী তাঁর মুঠোফোন কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। বাধা দিলে অন্যান্য নারী কর্মীদের ভ্যানিটি ব্যাগ ও ওড়না টেনে ছিঁড়ে ফেলা হয়। একপর্যায়ে বিএনপির নেতা–কর্মীরা তাঁদের লাথি ও কিল–ঘুষি দেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘থানায় অভিযোগ করার পর ওসি ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।’

ঢাকা–২ আসনে জামায়াতের মনোনীত প্রার্থী তৌফিক হাসান বলেন, এর আগেও বিএনপির কর্মীরা তাঁর নির্বাচনী গণসংযোগে হামলা করেছে। তাঁরা তাঁর নির্বাচনী পোস্টার বারবার ছিঁড়ে ফেলছেন। এ ছাড়া জামায়াতের কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হুমকিও দিচ্ছেন।

কেরানীগঞ্জ মডেল থানা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শামীম হাসান বলেন, ‘জামায়াত উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমাদের নেতা–কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করছে। আমার জানা মতে এ ধরনের ঘটনা ঘটেনি। আমি এ বিষয়ে কিছু শুনিনি।’

কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ওসি)মোহাম্মদ মনিরুল হক বলেন, ‘নির্বাচনী প্রচারের সময় জামায়াতের নারী কর্মীদের লাঞ্ছিত করার অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

একটি মন্তব্য করুন

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন