[tenolentSC] / results=[3] / label=[ছবি] / type=[headermagazine]

রাকসুর ২৩ পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কেমন হলো, জয়ের ব্যবধান কত?

প্রকাশঃ
অ+ অ-
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) ভবন | ছবি: পদ্মা ট্রিবিউন 

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মোট ২৩টি পদের ২০ টিতেই জিতেছে ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেল ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’। ভিপি (সহসভাপতি) পদে শিবিরের প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ চার গুণ ভোটের ব্যবধানে জয় পেয়েছেন। এজিএস (সহকারী সাধারণ সম্পাদক) পদে শিবিরের প্রার্থী এস এম সালমান সাব্বির হাজারখানেক ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন।

অন্যদিকে রাকসুর জিএস (সাধারণ সম্পাদক) পদে প্রায় দ্বিগুণ ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন স্বতন্ত্র প্যানেল ‘আধিপত্যবিরোধী ঐক্যের’ প্রার্থী সালাহউদ্দিন আম্মার। তিনি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ছিলেন।

গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল নয়টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত ক্যাম্পাসের ১৭টি কেন্দ্রে রাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হয়। রাতেই নির্বাচনের ফল ঘোষণা শুরু হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে আজ শুক্রবার সকালে রাকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, শীর্ষ তিনটি পদের মধ্যে ভিপি ও এজিএস পদে ছাত্রশিবিরের প্রার্থীদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছে মূলত ছাত্রদলের প্রার্থীদের। ভিপি পদে দ্বিতীয় হয়েছেন ছাত্রদলের প্রার্থী শেখ নূর উদ্দীন আবীর আর এজিএস পদে দ্বিতীয় হয়েছেন ছাত্রদলের প্রার্থী জাহিন বিশ্বাস এষা। আর জিএস পদে শিবির দ্বিতীয় ও ছাত্রদল তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।

রাকসুতে ৮টি সম্পাদক ও ৮টি সহকারী সম্পাদক পদে নির্বাচন হয়েছে। এই ১৬টি সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ১৪টিতেই জিতেছে ছাত্রশিবির। সম্পাদকীয় পদগুলোতে শিবিরের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছে মূলত ছাত্রদলের প্রার্থীদের।

শিবিরের প্যানেলের বাইরে জয় দুজনের
যে দুটি সম্পাদক পদে শিবিরের প্যানেলের বাইরে থেকে নেতৃত্ব এসেছে, তার মধ্যে রাকসুর ক্রীড়া ও খেলাধুলা সম্পাদক পদে জিতেছেন ছাত্রদলের প্রার্থী মোছা. নার্গিস খাতুন। তিনি জাতীয় নারী ফুটবল দলের খেলোয়াড় হওয়ায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের পরিচিত মুখ।

আর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে জিতেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী তোফায়েল আহমেদ। তিনি এবারের রাকসু নির্বাচনে কোনো পদে জয়ী হওয়া একমাত্র স্বতন্ত্র প্রার্থী। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত তিনি।

চার নির্বাহী সদস্য
রাকসুর চারটি নির্বাহী সদস্য পদেও জিতেছেন ছাত্রশিবিরের প্যানেলের প্রার্থীরা। জয়ী প্রার্থীরা হলেন মো. দ্বীপ মাহবুব (৬ হাজার ৮৭১ ভোট), মো. ইমজিয়াউল হক কামালি (৬ হাজার ১৯ ভোট), সুজন চন্দ্র (৫ হাজার ২৯১ ভোট) এবং এ বি এম খালেদ (৫ হাজার ৯৭ ভোট)।

ভিপি পদে কার কত ভোট
ভিপি পদে ১২ হাজার ৬৮৭ ভোট পেয়ে জিতেছেন শিবিরের প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদলের প্রার্থী শেখ নূর উদ্দীন আবীর, তিনি পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৯৭ ভোট।

ভিপি পদে ১ হাজার ৬২১ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন তাসিন খান। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক এই সমন্বয়ক ‘সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ’ নামে একটি স্বতন্ত্র প্যানেল দিয়েছিলেন। ছাত্র অধিকার পরিষদ–সমর্থিত ‘রাকসু ফর র‍্যাডিক্যাল চেঞ্জ’ প্যানেলের প্রার্থী মেহেদী মারুফ ৫৫৪ ভোট পেয়ে ভিপি পদে চতুর্থ হয়েছেন। আর ৩২৩ ভোট পেয়ে এই পদে পঞ্চম হয়েছেন ‘আধিপত্যবিরোধী ঐক্য’ প্যানেলের মেহেদী সজীব।

জিএস পদে কে কত ভোট পেলেন
রাকসুর জিএস পদে ১১ হাজার ৫৩৭ ভোট পেয়ে জিতেছেন ‘আধিপত্যবিরোধী ঐক্য’ প্যানেলের প্রার্থী সাবেক সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার। এই পদে দ্বিতীয় হওয়া শিবিরের প্রার্থী ফাহিম রেজা পেয়েছেন ৫ হাজার ৭২৯ ভোট। ১ হাজার ৩২৮ ভোট পেয়ে জিএস পদে তৃতীয় হয়েছেন ছাত্রদলের প্রার্থী নাফিউল ইসলাম।

বামপন্থী প্রগতিশীল ছাত্রজোটের প্যানেল ‘গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদের’ প্রার্থী মো. কাউসার আহম্মেদ ২৯৯ ভোট পেয়ে জিএস পদে চতুর্থ হয়েছেন। আর ২২০ ভোট পেয়ে জিএস পদে পঞ্চম হয়েছেন বামপন্থীদের আরেক প্যানেল ‘অপরাজেয় ৭১, অপ্রতিরোধ্য’-এর প্রার্থী পরমা পারমিতা।

এজিএস পদে কার কত ভোট
এজিএস পদে ৬ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন ছাত্রশিবিরের প্রার্থী এস এম সালমান সাব্বির। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদলের প্রার্থী জাহিন বিশ্বাস এষা। তিনি পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৪১ ভোট।

এজিএস পদে ২ হাজার ৯০৭ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সজিবুর রহমান। আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহ পরান ১ হাজার ৩৪৫ ভোট পেয়ে চতুর্থ হয়েছেন। আর ছাত্র অধিকার পরিষদের প্রার্থী আল-শাহরিয়া শুভ ৯২২ ভোট পেয়ে পঞ্চম অবস্থানে আছেন। 

সম্পাদকীয় পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হলো কাদের

ক্রীড়া ও খেলাধুলা সম্পাদক
ক্রীড়া ও খেলাধুলা সম্পাদক পদে ছাত্রদলের প্রার্থী মোছা. নার্গিস খাতুন ৭ হাজার ৭৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রশিবিরের প্রার্থী মো. হামিদুল্লাহ নাঈম পেয়েছেন ৫ হাজার ২৩৮ ভোট। ২ হাজার ৭৬৮ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদুল হাসান জিহাদ।

সহকারী ক্রীড়া ও খেলাধুলা সম্পাদক পদে ৭ হাজার ৭৯৪ ভোট পেয়ে জিতেছেন শিবিরের প্রার্থী আবু সাঈদ মুহাম্মদ নুন। এই পদে ৪ হাজার ৮১২ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন ছাত্রদলের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান। ছাত্র অধিকার পরিষদের প্রার্থী রিদুয়ানুল হক ১ হাজার ৮৭৩ ভোট পেয়ে এই পদে তৃতীয় হয়েছেন।

সংস্কৃতি সম্পাদক
রাকসুর সংস্কৃতি সম্পাদক পদে ৯ হাজার ৭৯১ ভোট পেয়ে জিতেছেন শিবিরের প্রার্থী জায়িদ হাসান জোহা। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদলের প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল কাফী পেয়েছেন ৩ হাজার ৬১ ভোট। ২ হাজার ৩৬১ ভোট পেয়ে এই পদে তৃতীয় হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী কে এস কে হৃদয়।

সহকারী সংস্কৃতি সম্পাদক পদে ৭ হাজার ৪০২ ভোট পেয়ে জিতেছেন শিবিরের প্রার্থী রাকিবুল ইসলাম। ২ হাজার ৮১০ ভোট পেয়ে এই পদে দ্বিতীয় ছাত্রদলের প্রার্থী শাহরিয়ার আলম। ছাত্র অধিকার পরিষদের প্রার্থী আ ন ম মুবতাসিন ২ হাজার ২২৬ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন। 

নারীবিষয়ক সম্পাদক
রাকসুর নারী সম্পাদক পদে ৯ হাজার ৫৯৩ ভোট পেয়ে জিতেছেন ছাত্রশিবিরের প্যানেলের প্রার্থী সাইয়িদা হাফছা। এই পদে দ্বিতীয় হওয়া ছাত্রদলের প্রার্থী স্বপ্না আক্তার পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৫৯ ভোট। ২ হাজার ৫২৬ ভোট পেয়ে এই পদে তৃতীয় হয়েছেন সালাহউদ্দিন আম্মারের ‘আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের’ হেমা আক্তার।

১০ হাজার ৬১৩ ভোট পেয়ে রাকসুর সহকারী মহিলা সম্পাদক পদে জিতেছেন শিবিরের প্রার্থী সামিয়া জাহান। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদলের প্রার্থী নূসরাত ঈষিতা পেয়েছেন ২ হাজার ৭৯৬ ভোট। আর আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের প্রার্থী জান্নাত ১ হাজার ৭৪৮ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন।

তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক
তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক পদে ৭ হাজার ৯২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন ছাত্রশিবিরের প্রার্থী বি এম নাজমুছ সাকিব। ৩ হাজার ৭৩ ভোট পেয়ে এই পদে দ্বিতীয় হয়েছেন আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের মোহাম্মদ মিনহাজুর রহমান। আর ২ হাজার ১৪২ ভোট পেয়ে এই পদে তৃতীয় হয়েছেন ছাত্রদলের প্রার্থী গাজী ফেরদৌস হাসান।

সহকারী তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক পদে ৯ হাজার ৫৭ ভোট পেয়ে জিতেছেন শিবিরের প্রার্থী সিফাত আবু সালেহ। ২ হাজার ৫৬৭ ভোট পেয়ে এই পদে দ্বিতীয় হয়েছেন রেদওয়ান ইসলাম। ২ হাজার ২৩৮ ভোট পেয়ে এই পদে তৃতীয় হয়েছেন ‘ইউনাইটেড ফর রাকসু’ প্যানেলের প্রার্থী নাবিল বিন জাকির।

মিডিয়া ও প্রকাশনা সম্পাদক
রাকসুর মিডিয়া ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে ৭ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়ে জিতেছেন ছাত্রশিবিরের প্রার্থী মুজাহিদ ইসলাম। এই পদে ৩ হাজার ৩৪৮ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ফাহির আমিন। ২ হাজার ৬৩৭ ভোট পেয়ে এই পদে তৃতীয় হয়েছেন রাফায়েতুল আহম্মেদ।

সহকারী মিডিয়া ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে ৭ হাজার ৬১১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন শিবিরের প্রার্থী আসাদুল্লাহ। এই পদে ২ হাজার ৫৪২ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের প্রার্থী এম শামীম। ছাত্রদলের প্রার্থী নূর নবী ২ হাজার ২০০ ভোট পেয়ে এই পদে তৃতীয় হয়েছেন। 

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক
‘সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ’ নামে সাবেক সমন্বয়কদের একাংশের প্যানেলের প্রার্থী তোফায়েল আহমেদ ৬ হাজার ৭৮০ ভোট পেয়ে রাকসুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে জিতেছেন। এই পদে দ্বিতীয় হয়েছেন ছাত্রশিবিরের প্রার্থী হাচান হাওলাদার। তিনি পেয়েছেন ৬ হাজার ৭৫৩ ভোট। ১ হাজার ২৫৫ ভোট পেয়ে এই পদে তৃতীয় হয়েছেন ছাত্রদলের প্রার্থী মারুফ হোসেন।

সহকারী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে ৮ হাজার ৫৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন শিবিরের প্রার্থী মুজাহিদুল ইসলাম। ২ হাজার ৭৬৬ ভোট পেয়ে এই পদে দ্বিতীয় হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আবিদ হাসান। ১ হাজার ৯৯৭ ভোট পেয়ে এই পদে তৃতীয় হয়েছেন ছাত্রদলের প্রার্থী নাঈমুল ইসলাম।

বিতর্ক ও সাহিত্য সম্পাদক
রাকসুর বিতর্ক ও সাহিত্য সম্পাদক পদে ৬ হাজার ৯৯৯ ভোট পেয়ে জিতেছেন শিবিরের প্রার্থী ইমরান মিয়া। এই পদে দ্বিতীয় হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মামুনুজ্জামান। তাঁর প্রাপ্ত ভোট ৫ হাজার ৬২। ছাত্রদলের প্রার্থী মাসুম বিল্লাহ ২ হাজার ৩৩৬ ভোট পেয়ে এই পদে তৃতীয় হয়েছেন।

সহকারী বিতর্ক ও সাহিত্য সম্পাদক পদে ৭ হাজার ৩৩০ ভোট পেয়ে জিতেছেন শিবিরের প্রার্থী মো. নয়ন হোসেন। দ্বিতীয় হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু সালেহ মোহাম্মদ সাফিন। তিনি পেয়েছেন ৪ হাজার ১২২ ভোট৷ আর ১ হাজার ৯৫৩ ভোট পেয়ে এই পদে তৃতীয় হয়েছেন আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের আরিয়ান আহমদ।

পরিবেশ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক
রাকসুর পরিবেশ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে ৬ হাজার ১৬৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন ছাত্রশিবিরের প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল মাসুদ। সালাহউদ্দিন আম্মারের আধিপত্যবিরোধী ঐক্যের প্রার্থী মো. আহসান হাবিব ৩ হাজার ৬৪৩ ভোট পেয়ে এই পদে দ্বিতীয় হয়েছেন। আর ছাত্রদলের প্রার্থী মো. আর-রাফি ৩ হাজার ২৫২ ভোট পেয়ে এই পদে তৃতীয় হয়েছেন।

সহকারী পরিবেশ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক পদে জিতেছেন শিবিরের প্রার্থী মাসুমা ইসরাত। তাঁর প্রাপ্ত ভোট ৬ হাজার ৬৯২। ২ হাজার ৪২৪ ভোট পেয়ে এই পদে দ্বিতীয় হয়েছেন ছাত্রদলের প্রার্থী কুঞ্জশ্রী রায়। ২ হাজার ১৬১ ভোট পেয়ে এই পদে তৃতীয় হয়েছেন ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী জোট’ নামের একটি স্বতন্ত্র প্যানেলের প্রার্থী শাহীন আলম। 

একটি মন্তব্য করুন

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন