কেরানীগঞ্জে যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
প্রকাশঃ
![]() |
| নিহত সগির | ছবি: সংগৃহীত |
ঢাকার কেরানীগঞ্জে কাজের উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হওয়ার কিছু সময় পর সগির হোসেন (২৫) নামের এক যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে নয়টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা ইউনিয়নের নাজিরেরবাগ এলাকার সুধার বাড়ি সড়কে লাশটি পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
সগিরের বাড়ি শুভাঢ্যা উত্তরপাড়া এলাকায়। তিনি পুরান ঢাকার ইসলামপুরে একটি কাপড়ের দোকানের কর্মচারী ছিলেন। স্ত্রী ও এক সন্তানকে নিয়ে নাজিরেরবাগ এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন।
বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, সিআইডি পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করছিলেন। লাশ দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় জমে যায়।
সগিরের স্ত্রী টিনা আক্তার (২৪) বলেন, ‘সকাল নয়টার দিকে আমার স্বামী দুপুরের খাবার নিয়ে কাজে বের হন। সাড়ে নয়টার দিকে লোকজনকে বলতে শুনি, রাস্তায় লাশ পড়ে আছে। গিয়ে দেখি আমার স্বামীর লাশ। তাঁর সঙ্গে তো কারও শত্রুতা ছিল না। কে বা কারা তাঁকে এভাবে হত্যা করেছে, কিছুই জানি না।’
সগিরের বাবা আমির হোসেন বলেন, ‘চার মাস আগে সগির তার বউ-বাচ্চাকে নিয়ে ভাড়া বাসায় উঠেছিল। এর আগে সে আমাদের সঙ্গেই থাকত। সকালে খবর পেয়ে গিয়ে দেখি, ছেলের রক্তাক্ত গলাকাটা লাশ রাস্তায় পড়ে আছে। আমার ছেলেকে যারা মেরে ফেলেছে, তাদের শাস্তি চাই।’
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ওসি সৈয়দ আখতার হোসেন বলেন, হত্যাকাণ্ডের তদন্ত চলছে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে নয়টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা ইউনিয়নের নাজিরেরবাগ এলাকার সুধার বাড়ি সড়কে লাশটি পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
সগিরের বাড়ি শুভাঢ্যা উত্তরপাড়া এলাকায়। তিনি পুরান ঢাকার ইসলামপুরে একটি কাপড়ের দোকানের কর্মচারী ছিলেন। স্ত্রী ও এক সন্তানকে নিয়ে নাজিরেরবাগ এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন।
বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, সিআইডি পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করছিলেন। লাশ দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় জমে যায়।
সগিরের স্ত্রী টিনা আক্তার (২৪) বলেন, ‘সকাল নয়টার দিকে আমার স্বামী দুপুরের খাবার নিয়ে কাজে বের হন। সাড়ে নয়টার দিকে লোকজনকে বলতে শুনি, রাস্তায় লাশ পড়ে আছে। গিয়ে দেখি আমার স্বামীর লাশ। তাঁর সঙ্গে তো কারও শত্রুতা ছিল না। কে বা কারা তাঁকে এভাবে হত্যা করেছে, কিছুই জানি না।’
সগিরের বাবা আমির হোসেন বলেন, ‘চার মাস আগে সগির তার বউ-বাচ্চাকে নিয়ে ভাড়া বাসায় উঠেছিল। এর আগে সে আমাদের সঙ্গেই থাকত। সকালে খবর পেয়ে গিয়ে দেখি, ছেলের রক্তাক্ত গলাকাটা লাশ রাস্তায় পড়ে আছে। আমার ছেলেকে যারা মেরে ফেলেছে, তাদের শাস্তি চাই।’
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ওসি সৈয়দ আখতার হোসেন বলেন, হত্যাকাণ্ডের তদন্ত চলছে। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন