ঈশ্বরদীতে রেললাইন সংস্কারে যানজট
প্রকাশঃ
প্রতিনিধি ঈশ্বরদী
![]() |
| রেললাইন সংস্কারকাজের কারণে দুই পাশে শত শত যানবাহন আটকে। মঙ্গলবার দুপুরে | ছবি: পদ্মা ট্রিবিউন |
পাবনার ঈশ্বরদীতে ব্যস্ততম রেলওয়ের লেভেল ক্রসিং এলাকায় রেললাইন সংস্কার ও নতুন লাইন স্থাপনের কারণে প্রায় ১৭ ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ আছে। সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত এ অবস্থা চলায় স্থানীয় বাসিন্দা ও চালকরা চরম দুর্ভোগে পড়েন।
এ সময় বানেশ্বর-লালপুর থেকে ঈশ্বরদী-পাবনা সড়কে ভয়াবহ যানজটের সৃষ্টি হয়। সরু বিকল্প রাস্তায় প্রচণ্ড চাপ থাকায় যান চলাচল আরও বিঘ্নিত হয়।
সোমবার দুপুরে পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ের পক্ষ থেকে মাইকিং করে জানানো হয়, সোমবার রাত ৯টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৯টা পর্যন্ত রেললাইন সংস্কার কাজের জন্য রেলগেট বন্ধ থাকবে। এজন্য সর্বসাধারণকে রেলগেটের বিকল্প সড়ক ব্যবহারের অনুরোধ জানানো হয়।
![]() |
| রেললাইন সংস্কার কাজে ব্যস্ত শ্রমিকরা | ছবি: পদ্মা ট্রিবিউন |
রেলগেট এলাকার বাসিন্দা আক্তারুল ইসলাম বলেন, 'এই সড়কে প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে। এ সড়ক বন্ধ থাকায় প্রায় ১০ কিলোমিটার ঘুরে পাকশী হয়ে যানবাহন চালকদের চলাচল করতে হচ্ছে। যারা এ পথে যাচ্ছে না তারা দীর্ঘ সময় ধরে সড়কে দাঁড়িয়ে আছে।'
রেলগেটে অবস্থানরত ট্রাফিক পুলিশ সদস্য মোস্তাকিম বলেন, 'কতক্ষণ সময় লাগবে এটা বলা যাচ্ছে না। তবে আশা করছি দুই ঘণ্টার মধ্যে যানবাহন চলাচল শুরু হতে পারে।'
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল হক বলেন, ‘রেলগেট বন্ধ থাকায় পুরো এলাকায় যানজট লেগেই ছিল। পণ্যবাহী ট্রাক ও সাধারণ যাত্রীরা আটকে পড়েন। আগেভাগে পরিকল্পিত ব্যবস্থা নিলে এত কষ্ট হতো না।’
এদিকে, অ্যাম্বুলেন্স চালক হৃদয় বলেন, ‘রোগী নিয়ে আটকা পড়ে অসহায় লাগছিল। সঠিক সময়ে হাসপাতালে পৌঁছানো কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে।’
সবজিবাহী ট্রাকের চালক মনির হোসেন জানান, ‘ট্রাফিক জ্যামে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকার কারণে শাকসবজি নষ্ট হয়ে গেছে। এতে আমরা অনেক ক্ষতির মুখে পড়েছি।’
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের পাকশী বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা (ডিটিও) হাসিনা খাতুন জানান, ‘জরুরি সংস্কার কাজের জন্যই রেলগেট বন্ধ রাখা হয়েছিল। যত দ্রুত সম্ভব কাজ শেষ করে যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে।’
রেলগেটে অবস্থানরত ট্রাফিক পুলিশ সদস্য মোস্তাকিম বলেন, 'কতক্ষণ সময় লাগবে এটা বলা যাচ্ছে না। তবে আশা করছি দুই ঘণ্টার মধ্যে যানবাহন চলাচল শুরু হতে পারে।'
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল হক বলেন, ‘রেলগেট বন্ধ থাকায় পুরো এলাকায় যানজট লেগেই ছিল। পণ্যবাহী ট্রাক ও সাধারণ যাত্রীরা আটকে পড়েন। আগেভাগে পরিকল্পিত ব্যবস্থা নিলে এত কষ্ট হতো না।’
এদিকে, অ্যাম্বুলেন্স চালক হৃদয় বলেন, ‘রোগী নিয়ে আটকা পড়ে অসহায় লাগছিল। সঠিক সময়ে হাসপাতালে পৌঁছানো কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে।’
সবজিবাহী ট্রাকের চালক মনির হোসেন জানান, ‘ট্রাফিক জ্যামে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকার কারণে শাকসবজি নষ্ট হয়ে গেছে। এতে আমরা অনেক ক্ষতির মুখে পড়েছি।’
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের পাকশী বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা (ডিটিও) হাসিনা খাতুন জানান, ‘জরুরি সংস্কার কাজের জন্যই রেলগেট বন্ধ রাখা হয়েছিল। যত দ্রুত সম্ভব কাজ শেষ করে যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে।’


Comments
Comments