[tenolentSC] / results=[3] / label=[ছবি] / type=[headermagazine]

ম্যাচ হেরে আম্পায়ারদের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুললেন হৃদয়

প্রকাশঃ
অ+ অ-

৩৭ রান করেছেন হৃদয় | এএফপি

খেলা ডেস্ক: নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে রান করাটা অনেক কঠিন। সেটা এতটাই কঠিন যে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের দুই দাপুটে ব্যাটসম্যান ডেভিড মিলার ও হাইনরিখ ক্লাসেনের ব্যাটও কথা বলে না। বাংলাদেশের বিপক্ষে কাল ওয়ানডে মেজাজে খেলে মিলার করেছেন ৩৮ বলে ২৯, হাইনরিখ ক্লাসেন ৪৪ বলে করেছেন ৪৬ রান।

ক্লাসেন তো এমন ইনিংস খেলে ম্যাচসেরাই হয়েছেন। এমন উইকেটে প্রতিটি রানই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ এখানেই কিনা ‘আম্পায়ারের ভুলে’ কাল চারটি রান পায়নি বাংলাদেশ। ম্যাচটি বাংলাদেশ হেরেছেও ৪ রানেই। বাংলাদেশের দলের সর্বোচ্চ রানের ইনিংস খেলা তাওহিদ হৃদয় সংবাদ সম্মেলনে রাখঢাক না করেই আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

ঘটনাটি ম্যাচের ১৭তম ওভারের। পেসার ওটনিল বার্টম্যানের বল মাহমুদউল্লাহর পায়ে লেগে চলে যায় বাউন্ডারির বাইরে। এর আগেই অবশ্য এলবিডব্লুর আবেদনে আঙুল তুলে দেন আম্পায়ার। এরপর মাহমুদউল্লাহ রিভিউ নিলে দেখা যায়, বল স্টাম্পে আঘাত করেনি। আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত তাই পাল্টে যায়। কিন্তু নিয়ম অনুযায়ী, আম্পায়ার আউট দেওয়ার পর বল ডেড হয়ে যাওয়ায় লেগ বাই হিসেবে ৪ রান পায়নি বাংলাদেশ।

 

এ নিয়ে হৃদয় বলেছেন, ‘সত্যি বলতে, সেটি ভালো সিদ্ধান্ত ছিল না। টাইট ম্যাচে আমাদের জন্য ভালো কিছু ছিল না সেটি। আমার মতে, আম্পায়ার আউট দিয়েছেন, কিন্তু আমাদের জন্য বিষয়টা কঠিন ছিল। ওই চারটি রান পেলে ম্যাচের চেহারা ভিন্ন হতে পারত। আমার আর কিছু বলার নেই। নিয়ম তো আইসিসি করেছে, এটা তো আসলে আমাদের হাতে নেই। কিন্তু ওই সময় ওই চারটি রান খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল আমাদের জন্য।’

হৃদয় এরপর নিজে এলবিডব্লু হন। সেটিও ছিল আম্পায়ার্স কল। এ ছাড়া কয়েকটি ওয়াইডের সিদ্ধান্ত নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন হৃদয়, ‘আমি মনে করি যে আম্পায়ার কল দিয়েছেন, আম্পায়ার কল দিতেই পারেন। তাঁরাও মানুষ, ভুল হতেই পারে। কিন্তু আমাদের আরও দু-একটি ওয়াইড ছিল, যেগুলো ওয়াইড দেননি। এখানে এ রকম ভেন্যুতে খেলা, যেখানে রান হচ্ছে না, লো-স্কোরিং ম্যাচ হচ্ছে, সেই জায়গায় একটি-দুটি রানও অনেক বড় ব্যাপার।’

Fetching live reactions...
Was this article helpful?

Comments

Comments

Loading comments…
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন