[tenolentSC] / results=[3] / label=[ছবি] / type=[headermagazine]

হারানো দিনের গান দিয়ে শেষ হলো কলের গানের প্রদর্শনী

প্রকাশঃ
অ+ অ-

সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী লুভা নাহিদ চৌধুরী। বুধবার সন্ধ্যায় জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে | ছবি: পদ্মা ট্রিবিউন

নিজস্ব প্রতিবেদক: সেকালের শিল্পীদের গাওয়া গ্রামোফোন রেকর্ডের গানকে লোকে বলত ‘কলের গান’। তেমন কিছু স্মৃতিজাগানিয়া গানের পরিবেশনা দিয়েই বুধবার শেষ হলো জাতীয় জাদুঘরের ‘কলের গান: সেকাল-একাল’ নামের বিশেষ প্রদর্শনী।

জাতীয় জাদুঘরের আয়োজনে তাদের নলিনীকান্ত ভট্টশালী মিলনায়তনে গত ২৭ এপ্রিল শুরু হয়েছিল স্থপতি ও লেখক শামীম আমিনুর রহমানের ব্যক্তিগত সংগ্রহের এক ব্যতিক্রমী প্রদর্শনী। এই প্রদর্শনীতে ছিল প্রথম দিকের দুর্লভ গ্রামোফোন রেকর্ড, বিভিন্ন মডেলের গ্রামোফোন, টেলিভিশন, রেডিওসহ গান শোনার হরেক রকম সরঞ্জাম। প্রদর্শনীটি চলার কথা ছিল ১২ মে পর্যন্ত, তবে দর্শকদের ব্যাপক আগ্রহের কারণে তিন দিন সময় বাড়িয়ে ১৫ মে পর্যন্ত করা হয়েছিল।

আজ সমাপনী অনুষ্ঠান সন্ধ্যায় শুরু হয়েছিল জাদুঘরে কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে। অনুষ্ঠানটি ছিল মূলত শিল্পী লুভা নাহিদ চৌধুরীর পরিবেশনায় পুরোনো দিনের গান আর প্রদর্শনীর উপলক্ষে প্রকাশিত ক্যাটালগের মোড়ক উন্মোচন। শুরুতে ছিল সংগ্রাহক শামীম আমিনুর রহমানের ওপর নির্মিত এলিজা বিনতে এলাহীর প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী।

এরপর ক্যাটালগের মোড়ক উন্মোচন করেন অধ্যাপক সোনিয়া নিশাত আমিন ও অতিথিরা। এরপর লুভা নাহিদ চৌধুরী শ্রোতাদের গান গেয়ে শোনান। তিনি অতুল প্রসাদ সেনের ‘ভাঙা দেউলে মোর কে আইলে আলো হাতে’ গানটি দিয়ে পরিবেশনা শুরু করেছিলেন। পরে রজনীকান্ত সেন, কাজী নজরুল ইসলামের লেখা এবং জ্ঞানেন্দ্র প্রসাদ গোস্বামী, উমা বসু ও যূথিকা রায়ের গাওয়া বেশ কয়েকটি গান গেয়ে শোনান।

গানের পর শ্রোতা-দর্শকদের ধন্যাবাদ জানান স্থপতি শামীম আমিনুর রহমান ও জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান।

Fetching live reactions...
Was this article helpful?

Comments

Comments

Loading comments…
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন