[tenolentSC] / results=[3] / label=[ছবি] / type=[headermagazine]

বিএনপির ফাঁকা রাখা ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির প্রার্থী হতে চান তাসনিম জারা

প্রকাশঃ
অ+ অ-
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা | ছবি: তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় মনোনয়নপত্র বিক্রি করছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)৷ রাজধানীর বাংলামোটরের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র পাওয়া যাচ্ছে। এই মনোনয়নপত্র বিক্রি চলবে আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত।

এনসিপির শীর্ষ পর্যায়ের বেশিরভাগ নেতা এখনো মনোনয়নপত্র কিনেননি। তবে গত সোমবার রাতে ঢাকা-৯ আসনের জন্য মনোনয়নপত্র কিনেছেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা। ঢাকা-৯ সংসদীয় আসনে সবুজবাগ, খিলগাঁও, মুগদা ও মান্ডা থানা অন্তর্ভুক্ত। বিএনপি ঢাকা শহরের বেশিরভাগ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করলেও এই আসনটি ফাঁকা রেখেছে। এটি তাসনিম জারার জন্য ফাঁকা রাখা হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

গত সোমবার রাতে বাংলামোটরের রূপায়ণ টাওয়ারে এনসিপির কার্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, ঢাকা ও ঢাকার বাইরের বিভিন্ন এলাকা থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী ও তাদের সমর্থকরা ভিড় করেছেন। সমর্থকরা প্রার্থীদের পক্ষে নানা স্লোগান দিচ্ছেন। প্রার্থী ও সমর্থকদের মধ্যে অনেককে কেন্দ্রীয় কমিটির সুপরিচিত নেতাদের সঙ্গে ছবি তুলতে দেখা গেছে।

গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মনোনয়নপত্র বিতরণের প্রক্রিয়া উদ্বোধন করেন দলের মুখ্য সমন্বয়ক ও কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। প্রতিটি মনোনয়নপত্রের মূল্য ১০ হাজার টাকা। তবে মুক্তিযোদ্ধা ও স্বল্প আয়ের ব্যক্তিদের জন্য দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ হাজার টাকা।

এনসিপির কতটি মনোনয়নপত্র বিক্রি হলো, তা এখন জানানো হয়নি। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জানিয়েছেন, মনোনয়নপত্র বিতরণ চলবে, যোগ্য প্রার্থীরা তা নিচ্ছেন এবং বৃহস্পতিবার পর্যন্ত পাওয়া যাবে। কতটি পত্র নেওয়া হয়েছে, তা পরে জানানো হবে।

এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলছেন, মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু হওয়ার পর থেকে দলীয় কার্যালয়ে বিকেল ও সন্ধ্যায় প্রচুর মানুষ আসছেন, অনেকেই মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করছেন। ১৫ থেকে ২০ নভেম্বরের মধ্যে এনসিপির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে।

আখতার হোসেন বলেন, বিগত সময়ে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় যারা ছিলেন, সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য, তরুণ, প্রাজ্ঞ, জুলাই যোদ্ধা এবং সমাজের পিছিয়ে পড়া অংশের মানুষ—এমন প্রার্থীদের আমরা মনোনয়নের আওতায় আনতে চেষ্টা করব। ফ্যাসিবাদবিরোধী বিভিন্ন পক্ষের অনেকেই যোগাযোগ করছেন, তাঁদের বিষয়েও আমরা ইতিবাচক। 

Fetching live reactions...
Was this article helpful?

Comments

Comments

Loading comments…
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন