প্রতিনিধি নড়াইল
![]() |
গ্রেপ্তার আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্যরা | ছবি: পদ্মা ট্রিবিউন |
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে একজন কর্মরত পুলিশ সদস্য, একজন চাকরিচ্যুত সাবেক সেনাসদস্য ও একজন নৌবাহিনীর সাবেক সদস্য আছেন।
গত শুক্রবার রাত তিনটার দিকে উপজেলার আলা মুন্সির মোড় এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার সকালে লোহাগড়া থানার ওসি মো. শরিফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন সাতক্ষীরা সদর থানার কটিয়া পুলিশ ফাঁড়ির কনস্টেবল ইজাজ আহম্মেদ (৩৩), নড়াইলের লোহাগড়ার বাসিন্দা ও নৌবাহিনীর সাবেক সদস্য অমিত কাজী (২৮), যশোরের ঝিকরগাছার বাসিন্দা ও সাবেক সেনাসদস্য হাফিজুর রহমান (৩৩), লোহাগড়ার তনু মোল্যা (৩৩), ঝিকরগাছার শামীম রেজা (২৩) ও শাওন রহমান (২৮), গোপালগঞ্জের আল আমিন (৩২) ও মোখলেস শেখ (৪০) ও ঝিনাইদহের মাসুদ রানা (৩০)।
পুলিশ জানায়, ওই রাতে টহলকালে আলা মুন্সির মোড়ে তাঁদের গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাঁরা অসংলগ্ন কথা বলায় পুলিশ সন্দেহ করে। পরে তল্লাশি চালিয়ে তিনটি মোটরসাইকেলের খোলা নম্বরপ্লেট, রড, হাতুড়ি, দা, হাতকড়া, পেপার কাটারসহ ডাকাতির সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। তাঁদের ব্যবহৃত সাতটি মোটরসাইকেলও জব্দ করা হয়েছে।
পুলিশের ভাষ্য, জিজ্ঞাসাবাদ ও সার্ভার যাচাই করে দেখা গেছে, অমিত, শামীম, আল আমিন ও মোখলেসের বিরুদ্ধে একাধিক ডাকাতি, অস্ত্র ও মাদকের মামলা আছে। মোখলেস ও আল আমিনের বিরুদ্ধে চারটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে।
লোহাগড়া থানার ওসি শরিফুল ইসলাম বলেন, আটক ব্যক্তিরা আন্তজেলা ডাকাত দলের সদস্য। যশোর, ঝিনাইদহ, গোপালগঞ্জ ও নড়াইলের কয়েকজন মিলে বড় ধরনের ডাকাতির পরিকল্পনা করছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা করে গতকাল শনিবার বিকেলে আদালতে পাঠানো হলে বিচারক তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত শুক্রবার রাত তিনটার দিকে উপজেলার আলা মুন্সির মোড় এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার সকালে লোহাগড়া থানার ওসি মো. শরিফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন সাতক্ষীরা সদর থানার কটিয়া পুলিশ ফাঁড়ির কনস্টেবল ইজাজ আহম্মেদ (৩৩), নড়াইলের লোহাগড়ার বাসিন্দা ও নৌবাহিনীর সাবেক সদস্য অমিত কাজী (২৮), যশোরের ঝিকরগাছার বাসিন্দা ও সাবেক সেনাসদস্য হাফিজুর রহমান (৩৩), লোহাগড়ার তনু মোল্যা (৩৩), ঝিকরগাছার শামীম রেজা (২৩) ও শাওন রহমান (২৮), গোপালগঞ্জের আল আমিন (৩২) ও মোখলেস শেখ (৪০) ও ঝিনাইদহের মাসুদ রানা (৩০)।
পুলিশ জানায়, ওই রাতে টহলকালে আলা মুন্সির মোড়ে তাঁদের গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাঁরা অসংলগ্ন কথা বলায় পুলিশ সন্দেহ করে। পরে তল্লাশি চালিয়ে তিনটি মোটরসাইকেলের খোলা নম্বরপ্লেট, রড, হাতুড়ি, দা, হাতকড়া, পেপার কাটারসহ ডাকাতির সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। তাঁদের ব্যবহৃত সাতটি মোটরসাইকেলও জব্দ করা হয়েছে।
পুলিশের ভাষ্য, জিজ্ঞাসাবাদ ও সার্ভার যাচাই করে দেখা গেছে, অমিত, শামীম, আল আমিন ও মোখলেসের বিরুদ্ধে একাধিক ডাকাতি, অস্ত্র ও মাদকের মামলা আছে। মোখলেস ও আল আমিনের বিরুদ্ধে চারটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আছে।
লোহাগড়া থানার ওসি শরিফুল ইসলাম বলেন, আটক ব্যক্তিরা আন্তজেলা ডাকাত দলের সদস্য। যশোর, ঝিনাইদহ, গোপালগঞ্জ ও নড়াইলের কয়েকজন মিলে বড় ধরনের ডাকাতির পরিকল্পনা করছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা করে গতকাল শনিবার বিকেলে আদালতে পাঠানো হলে বিচারক তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।