সিরাজগঞ্জে শিশুকে বালতির ভেতর ফেলে হত্যা
প্রকাশঃ
সংবাদদাতা কামারখন্দ, সিরাজগঞ্জ
| শিশুর লাশ দেখতে ভিড় জমিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা | ছবি: পদ্মা ট্রিবিউন |
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে সাত বছর বয়সী হাজেরা খাতুন নামে এক শিশুকে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে তার বাবার দ্বিতীয় স্ত্রীর বিরুদ্ধে। রোববার সন্ধ্যায় উপজেলার কুটিরচর গ্রামের নিজের ঘর থেকে শিশুটির মরদেহ পুলিশ উদ্ধার করে। ঘটনার পর থেকে ওই নারী পালিয়ে রয়েছেন।
নিহত হাজেরা কুটিরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশু শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। তার বাবা মো. হারুন অর রশীদ পাবনার এক মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেন। বাবার আগের স্ত্রী চলে যাওয়ার পর থেকে হাজেরা তার বাবার সঙ্গে বসবাস করছিল। বাবার দ্বিতীয় স্ত্রী রুবি খাতুনের সঙ্গে একই বাড়িতে রয়েছে যমজ দুই সন্তান।
স্থানীয়রা জানান, রোববার দুপুরে স্কুল থেকে ফেরার পর হাজেরা বাবার দ্বিতীয় স্ত্রীর ঘরে যায়। এরপর থেকেই সে নিখোঁজ ছিল। সন্ধ্যার দিকে এলাকার লোকজন ঘরের ভিতর একটি বালতির মধ্যে বস্তাবন্দী অবস্থায় শিশুটির মরদেহ পায়।
হাজেরার ফুফু হাসি খাতুন কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, 'ও শুধু একটু ভালোবাসা চাইত। তার কী অপরাধ ছিল যে এত নিষ্ঠুরভাবে তার জীবন শেষ হলো?'
শিশুটির দাদি মনোয়ারা খাতুন বলেন, 'আমার নাতনির হত্যাকারীকে আইনের আওতায় আনা উচিত। দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।'
কামারখন্দ থানার ওসি আব্দুল লতিফ বলেন, 'মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।'
কামারখন্দ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রবিউল ইসলাম জানান, 'প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, শিশুটিকে গলা টিপে অথবা বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে বাবার দ্বিতীয় স্ত্রী পালিয়ে রয়েছেন।'
নিহত হাজেরা কুটিরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশু শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। তার বাবা মো. হারুন অর রশীদ পাবনার এক মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেন। বাবার আগের স্ত্রী চলে যাওয়ার পর থেকে হাজেরা তার বাবার সঙ্গে বসবাস করছিল। বাবার দ্বিতীয় স্ত্রী রুবি খাতুনের সঙ্গে একই বাড়িতে রয়েছে যমজ দুই সন্তান।
স্থানীয়রা জানান, রোববার দুপুরে স্কুল থেকে ফেরার পর হাজেরা বাবার দ্বিতীয় স্ত্রীর ঘরে যায়। এরপর থেকেই সে নিখোঁজ ছিল। সন্ধ্যার দিকে এলাকার লোকজন ঘরের ভিতর একটি বালতির মধ্যে বস্তাবন্দী অবস্থায় শিশুটির মরদেহ পায়।
হাজেরার ফুফু হাসি খাতুন কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, 'ও শুধু একটু ভালোবাসা চাইত। তার কী অপরাধ ছিল যে এত নিষ্ঠুরভাবে তার জীবন শেষ হলো?'
শিশুটির দাদি মনোয়ারা খাতুন বলেন, 'আমার নাতনির হত্যাকারীকে আইনের আওতায় আনা উচিত। দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।'
কামারখন্দ থানার ওসি আব্দুল লতিফ বলেন, 'মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।'
কামারখন্দ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রবিউল ইসলাম জানান, 'প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, শিশুটিকে গলা টিপে অথবা বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে বাবার দ্বিতীয় স্ত্রী পালিয়ে রয়েছেন।'
Comments
Comments