নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
![]() |
মডেল মেঘনা আলম | ছবি: মেঘনা আলমের ফেসবুক পেজ থেকে |
রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় করা চাঁদাবাজি ও প্রতারণার মামলায় জব্দ করা ল্যাপটপ ও মুঠোফোন ফেরত চেয়ে আদালতে আবেদন করেছেন মডেল মেঘনা আলম।
আদালত এসব আলামতের ফরেনসিক পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে জব্দ করা এসব আলামতের মালিক কে, সেটি যাচাই করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী ৩১ আগস্টের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলাম আজ মঙ্গলবার এ আদেশ দেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) কাইয়ুম হোসেন।
এর আগে গত ২৮ এপ্রিল এ মামলায় মডেল মেঘনা আলমের জামিন মঞ্জুর করেন আদালত।
মামলার কাগজপত্রের তথ্য অনুযায়ী, চাঁদাবাজি ও প্রতারণার অভিযোগে গত ১৫ এপ্রিল ধানমন্ডি মামলা হয়। মামলায় মেঘনা আলম, তাঁর পরিচিত ব্যবসায়ী দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে এক কূটনীতিকের কাছে ৫০ লাখ ডলার অর্থ দাবির অভিযোগ আনা হয়।
মেঘনা আলম ও তাঁর পূর্বপরিচিত ব্যবসায়ী মো. দেওয়ান সমিরকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। পরে মেঘনা আলমের জামিন চেয়ে আদালতে আবেদন করা হয়। আদালত তাঁর জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
গত ৯ এপ্রিল রাতে মেঘনা আলমকে রাজধানীর বসুন্ধরার বাসা থেকে আটক করে হেফাজতে নেয় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। সুনির্দিষ্ট কারণ না জানিয়ে মেঘনা আলমের আটকের ঘটনা তখন নানা আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দেয়।