প্রতিনিধি পাবনা
পারমাণবিক জাহাজে উত্তর মেরু অভিযানের চুড়ান্ত বিজয়ী দল। রাশিয়া, বাংলাদেশ ও ভারতসহ ২০টি দেশের স্কুলশিক্ষার্থীরা প্রতিযোগিতার মাধ্যমে এ অভিযানের জন্য নির্বাচিত হয়েছে | ছবি: পদ্মা ট্রিবিউন |
বাংলাদেশের এক কিশোর শিক্ষার্থী পারমাণবিক শক্তিচালিত আইসব্রেকারে চড়ে যাচ্ছেন উত্তর মেরু অভিযানে। পাবনার ঈশ্বরদীর শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ আল মাহমুদ এ বছর রাশিয়ার আয়োজিত আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা ‘আইসব্রেকার অব নলেজ’-এ বিজয়ী হয়ে এই সুযোগ পেয়েছেন।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগস্টে শুরু হবে এই রোমাঞ্চকর অভিযান। বিশ্বের একমাত্র পরমাণুশক্তিচালিত আইসব্রেকার বহর রয়েছে রাশিয়ার হাতে। বরফে ঢাকা উত্তরের সমুদ্রপথে চলার উপযোগী এসব জাহাজে ২০১৮ সাল থেকে শিক্ষার্থীদের নিয়ে চলছে এ অভিযান। এ পর্যন্ত ৩৫০ জনের বেশি শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে এতে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘আইসব্রেকার অব নলেজ’ প্রতিযোগিতার চলতি বছরের আসরে বাংলাদেশসহ রাশিয়া, বেলারুশ, বলিভিয়া, ব্রাজিল, হাঙ্গেরি, ভিয়েতনাম, ভারতসহ ২০টি দেশের ১৪ থেকে ১৬ বছর বয়সী প্রায় সাড়ে তিন হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেয়। বাংলাদেশ থেকে এবারই রেকর্ডসংখ্যক ১৫৩ জন শিক্ষার্থী আবেদন করে। তাঁদের মধ্য থেকেই নির্বাচিত হন আবদুল্লাহ।
প্রতিযোগিতাটি হয় তিনটি ধাপে। প্রথম ধাপে ছিল বিজ্ঞানভিত্তিক কুইজ, দ্বিতীয় ধাপে রোসাটমের প্রযুক্তি ও আইসব্রেকার জাহাজ নিয়ে ওয়েবিনার, এরপর একটি মূল্যায়ন পরীক্ষা। চূড়ান্ত ধাপে শিক্ষার্থীদের নিজ দেশের জনগণের জীবনমান উন্নয়নে পরমাণু প্রযুক্তির ভূমিকা নিয়ে ভিডিও প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে বলা হয়। আন্তর্জাতিক বিচারক প্যানেলের রায়ে নির্বাচিত হন বিজয়ীরা।
রোসাটম জানায়, বিজ্ঞান ও পরমাণু প্রযুক্তির জ্ঞান ছড়ানোর পাশাপাশি প্রকল্পটির অন্যতম লক্ষ্য হলো উদীয়মান মেধাবীদের খুঁজে বের করে তাঁদের গড়ে তোলা। এবারের অভিযানে বিজয়ী ২০ জন বিদেশি শিক্ষার্থীর পাশাপাশি রাশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলের আরও ৪৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নেবেন।
উল্লেখ্য, রাশিয়ার পরমাণু শিল্পের ৮০ বছর এবং উত্তর সমুদ্রপথ আবিষ্কারের ৫০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এ বছর প্রতিযোগিতার ষষ্ঠ আসরটি বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে রাশিয়ার পরমাণু সংস্থা রোসাটম একটি বেসরকারি বার্তা সংস্থার মাধ্যমে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে। তবে বিজ্ঞপ্তিতে ওই স্কুলছাত্রের বিস্তারিত পরিচয় জানানো হয়নি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘আইসব্রেকার অব নলেজ’ প্রতিযোগিতার চলতি বছরের আসরে বাংলাদেশসহ রাশিয়া, বেলারুশ, বলিভিয়া, ব্রাজিল, হাঙ্গেরি, ভিয়েতনাম, ভারতসহ ২০টি দেশের ১৪ থেকে ১৬ বছর বয়সী প্রায় সাড়ে তিন হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেয়। বাংলাদেশ থেকে এবারই রেকর্ডসংখ্যক ১৫৩ জন শিক্ষার্থী আবেদন করে। তাঁদের মধ্য থেকেই নির্বাচিত হন আবদুল্লাহ।
প্রতিযোগিতাটি হয় তিনটি ধাপে। প্রথম ধাপে ছিল বিজ্ঞানভিত্তিক কুইজ, দ্বিতীয় ধাপে রোসাটমের প্রযুক্তি ও আইসব্রেকার জাহাজ নিয়ে ওয়েবিনার, এরপর একটি মূল্যায়ন পরীক্ষা। চূড়ান্ত ধাপে শিক্ষার্থীদের নিজ দেশের জনগণের জীবনমান উন্নয়নে পরমাণু প্রযুক্তির ভূমিকা নিয়ে ভিডিও প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে বলা হয়। আন্তর্জাতিক বিচারক প্যানেলের রায়ে নির্বাচিত হন বিজয়ীরা।
রোসাটম জানায়, বিজ্ঞান ও পরমাণু প্রযুক্তির জ্ঞান ছড়ানোর পাশাপাশি প্রকল্পটির অন্যতম লক্ষ্য হলো উদীয়মান মেধাবীদের খুঁজে বের করে তাঁদের গড়ে তোলা। এবারের অভিযানে বিজয়ী ২০ জন বিদেশি শিক্ষার্থীর পাশাপাশি রাশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলের আরও ৪৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নেবেন।
উল্লেখ্য, রাশিয়ার পরমাণু শিল্পের ৮০ বছর এবং উত্তর সমুদ্রপথ আবিষ্কারের ৫০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এ বছর প্রতিযোগিতার ষষ্ঠ আসরটি বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।