জিম্মি অবস্থায় ১৪ কিশোর-তরুণ উদ্ধার, মানব পাচারের নেটওয়ার্ক ফাঁস
প্রতিনিধি কক্সবাজার
![]() |
| কক্সবাজার জেলার মানচিত্র |
কক্সবাজারের টেকনাফ সদর ইউনিয়নের উত্তর লম্বরী এলাকার একটি ঘর থেকে ১৪ জন তরুণ ও কিশোরকে উদ্ধার করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশেন (বিজিবি) সদস্যরা। বিজিবি জানিয়েছে, ওই কিশোর-তরুণদের সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের উদ্দেশ্যে টেকনাফের ওই ঘরের একটি কক্ষে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়। সেখানে তাঁদের জিম্মি করে পরিবারের কাছ থেকে টাকা আদায় করা হচ্ছিল।
গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বিজিবির একটি দল অভিযান চালিয়ে এসব কিশোর-তরুণকে উদ্ধার করে। তবে এ সময় কাউকে আটক করতে পারেনি বিজিবি। উদ্ধার হওয়া কিশোর-তরুণেরা বিজিবির হেফাজতে রয়েছেন।
উদ্ধার হওয়া দুজনের সঙ্গে প্রথম আলোর কথা হয়। মোহাম্মদ কাসেম ও মহিন উদ্দিন নামের ওই দুজন কক্সবাজার শহরের বাসিন্দা। তাঁরা জানান, ইনানী এলাকায় বেড়াতে গিয়েছিলেন তাঁরা। এ সময় তাঁদের কৌশলে টেকনাফের বাড়িটিতে নিয়ে যান সিএনজিচালিত অটোরিকশার এক চালক। সেখানে দুজনকে আটকে রেখে মারধর করে তাঁদের পরিবারের কাছ থেকে এক লাখ টাকা করে আদায় করা হয়েছে। টাকা আদায়ের পরও তাঁদের ছেড়ে না দিয়ে ১৮ দিন ধরে ঘরটিতে আটকে রাখা হয়। তাঁদের সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের জন্য দালালদের কাছে বিক্রি করে দেওয়ার চেষ্টা চলছিল।
টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান ১৪ কিশোর-তরুণকে উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মানব পাচারকারীদের জিম্মিঘর থেকে ওই ১৪ জনকে উদ্ধার করে বিজিবির হেফাজতে রাখা হয়েছে। কারা এ ঘটনায় জড়িত, ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে তা জানার চেষ্টা চলছে। এরপর দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।উদ্ধার হওয়া দুজনের সঙ্গে প্রথম আলোর কথা হয়। মোহাম্মদ কাসেম ও মহিন উদ্দিন নামের ওই দুজন কক্সবাজার শহরের বাসিন্দা। তাঁরা জানান, ইনানী এলাকায় বেড়াতে গিয়েছিলেন তাঁরা। এ সময় তাঁদের কৌশলে টেকনাফের বাড়িটিতে নিয়ে যান সিএনজিচালিত অটোরিকশার এক চালক। সেখানে দুজনকে আটকে রেখে মারধর করে তাঁদের পরিবারের কাছ থেকে এক লাখ টাকা করে আদায় করা হয়েছে। টাকা আদায়ের পরও তাঁদের ছেড়ে না দিয়ে ১৮ দিন ধরে ঘরটিতে আটকে রাখা হয়। তাঁদের সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের জন্য দালালদের কাছে বিক্রি করে দেওয়ার চেষ্টা চলছিল।
টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান ১৪ কিশোর-তরুণকে উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মানব পাচারকারীদের জিম্মিঘর থেকে ওই ১৪ জনকে উদ্ধার করে বিজিবির হেফাজতে রাখা হয়েছে। কারা এ ঘটনায় জড়িত, ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে তা জানার চেষ্টা চলছে। এরপর দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।উদ্ধার হওয়া দুজনের সঙ্গে প্রথম আলোর কথা হয়। মোহাম্মদ কাসেম ও মহিন উদ্দিন নামের ওই দুজন কক্সবাজার শহরের বাসিন্দা। তাঁরা জানান, ইনানী এলাকায় বেড়াতে গিয়েছিলেন তাঁরা। এ সময় তাঁদের কৌশলে টেকনাফের বাড়িটিতে নিয়ে যান সিএনজিচালিত অটোরিকশার এক চালক। সেখানে দুজনকে আটকে রেখে মারধর করে তাঁদের পরিবারের কাছ থেকে এক লাখ টাকা করে আদায় করা হয়েছে। টাকা আদায়ের পরও তাঁদের ছেড়ে না দিয়ে ১৮ দিন ধরে ঘরটিতে আটকে রাখা হয়। তাঁদের সাগরপথে মালয়েশিয়া পাচারের জন্য দালালদের কাছে বিক্রি করে দেওয়ার চেষ্টা চলছিল।
টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিকুর রহমান ১৪ কিশোর-তরুণকে উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মানব পাচারকারীদের জিম্মিঘর থেকে ওই ১৪ জনকে উদ্ধার করে বিজিবির হেফাজতে রাখা হয়েছে। কারা এ ঘটনায় জড়িত, ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে তা জানার চেষ্টা চলছে। এরপর দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন