[tenolentSC] / results=[3] / label=[ছবি] / type=[headermagazine]

বৈষম্যহীন দেশ গড়তে যুক্তির লড়াই চালিয়ে যেতে হবে: ইফতেখারুজ্জামান

প্রকাশঃ
অ+ অ-

‘আন্তবিশ্ববিদ্যালয় দুর্নীতিবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৪’–এর সমাপনী অনুষ্ঠানে আয়োজক ও অতিথিদের সঙ্গে বিজয়ী ও রানারআপ বিতার্কিকেরা | ছবি: টিআইবির সৌজন্যে

নিজস্ব প্রতিবেদক:  বৈষম্যহীন, গণতান্ত্রিক, সুশাসিত ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশের স্বপ্নপূরণে বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা ও যুক্তির লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। অতীতের মতো ভবিষ্যতেও তরুণেরাই বুদ্ধি ও যুক্তির এ লড়াই চালিয়ে যাবেন। বৈষম্য ও দুর্নীতি প্রতিরোধে তরুণেরাই প্রধান চালিকা শক্তি।

আজ শনিবার সাভারের সিসিডিবি হোপ সেন্টারে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) আয়োজিত ‘আন্তবিশ্ববিদ্যালয় দুর্নীতিবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৪’–এর সমাপনী অনুষ্ঠানে তরুণ বিতার্কিকদের উদ্দেশে অতিথিরা এসব কথা বলেন।

প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দুর্নীতিবিরোধী সামাজিক আন্দোলনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হিসেবে ২০ বছর ধরে বিতার্কিকেরা আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তাঁরা আমাদের সহযোদ্ধা। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন যাঁদের প্রাণ ও রক্তের বিনিময়ে সফল হয়েছে, তাঁদের স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে তরুণ বিতার্কিকেরা আরও বেশি প্রাসঙ্গিক। একটি বৈষম্যহীন, গণতান্ত্রিক, সুশাসিত ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশের স্বপ্নপূরণে তাঁরা বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা ও যুক্তির লড়াই চালিয়ে যাবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি।

টিআইবির আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘যেকোনো বৈষম্য ও দুর্নীতি প্রতিরোধে তরুণেরাই প্রধান চালিকা শক্তি। আমাদের এই বিশ্বাস যে ভুল নয়, তা ২০২৪–এ এসেও প্রমাণ করেছেন তাঁরা। আমরা চাই, সামনের দিনে যুক্তিনির্ভর সহনশীল একটি সমাজ তৈরি হবে এসব তরুণ বিতার্কিকের হাত ধরে।’

তিন দিনব্যাপী এ প্রতিযোগিতায় সারা দেশের মোট ৩২টি দলে ৯৬ বিতার্কিক অংশগ্রহণ করেন। বিভিন্ন বিষয়ের ওপর মোট ৮৭টি বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়।

প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি। আর রানার্সআপ হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি। প্রতিযোগিতায় সেরা বিতার্কিক হয়েছেন চ্যাম্পিয়ন দলের মাইন আল মুবাশ্বির এবং ফাইনালের সেরা বিতার্কিক হন রানার্সআপ দলের রাগীব আনজুম।

চ্যাম্পিয়ন দলকে ৫০ হাজার টাকা ও রানার্সআপ দলকে ৩০ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হয়। এ বছরের সেরা আট দল পরের বছরের প্রতিযোগিতায় সরাসরি অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে।

Fetching live reactions...
Was this article helpful?

Comments

Comments

Loading comments…
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন