প্রতিনিধি পাবনা
![]() |
গোলাগুলি | প্রতীকী ছবি |
পাবনার ঈশ্বরদীতে ডিগ্রির চরের জমি দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন অন্তত চারজন।
এ ঘটনা ঘটেছে শুক্রবার সকালে উপজেলার লক্ষ্মীকুণ্ডা ইউনিয়নের চরকুড়লিয়া গ্রামে।
গুলিবিদ্ধদের মধ্যে রয়েছেন, চরকুড়লিয়া গ্রামের ইয়াছিন আলীর ছেলে মো. পিঙ্গু আলী এবং হাবিবুল ইসলামের ছেলে সোয়াইব হোসেন। তাদের পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে গুলিবিদ্ধ আরও দুইজনের পরিচয় এখনো জানা যায়নি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তাদেরকে অন্যত্র চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আহত ও তাদের স্বজনদের ভাষ্য, তরিকুল ইসলাম, মুকুল হোসেন, জিহাদ হোসেন এবং রকিবুল ইসলাম রকিবসহ কয়েকটি পক্ষ দীর্ঘদিন ধরে চরের জমি দখল এবং ফসল লুটসহ নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত। শুক্রবারের সংঘর্ষেও তারা জড়িত ছিলেন। এই চর দখলকে কেন্দ্র করে আগেও দুই বাহিনীর মধ্যে একাধিকবার সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র বলছে, সকাল ৯টার দিকে ইয়াছিন আলীর নেতৃত্বে ৩০-৩৫টি মোটরসাইকেলযোগে একদল লোক ডিগ্রির চরে যায়। সেখানে আগে থেকেই অবস্থান করছিল কুষ্টিয়ার মুকুল-তরিকুল বাহিনীর অন্তত ৫০ জনের একটি দল। দুই পক্ষ কাছাকাছি এলে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে দুই পক্ষের অন্তত চারজন গুলিবিদ্ধ হন। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
চরের একজন বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, 'ডিগ্রির চর ঈশ্বরদী উপজেলার মধ্যে হলেও এর অনেক অংশ কুষ্টিয়ার সীমান্ত লাগোয়া হওয়ায় কুষ্টিয়ার মুকুল বাহিনী জমিগুলো দখলে রাখতে চায়। অন্যদিকে ইয়াছিন বাহিনীও চরের দখলে মরিয়া।'
ঈশ্বরদী থানার ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, 'সংঘর্ষের খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠাই। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে। তবে এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি।'
এ ঘটনা ঘটেছে শুক্রবার সকালে উপজেলার লক্ষ্মীকুণ্ডা ইউনিয়নের চরকুড়লিয়া গ্রামে।
গুলিবিদ্ধদের মধ্যে রয়েছেন, চরকুড়লিয়া গ্রামের ইয়াছিন আলীর ছেলে মো. পিঙ্গু আলী এবং হাবিবুল ইসলামের ছেলে সোয়াইব হোসেন। তাদের পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তবে গুলিবিদ্ধ আরও দুইজনের পরিচয় এখনো জানা যায়নি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তাদেরকে অন্যত্র চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আহত ও তাদের স্বজনদের ভাষ্য, তরিকুল ইসলাম, মুকুল হোসেন, জিহাদ হোসেন এবং রকিবুল ইসলাম রকিবসহ কয়েকটি পক্ষ দীর্ঘদিন ধরে চরের জমি দখল এবং ফসল লুটসহ নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত। শুক্রবারের সংঘর্ষেও তারা জড়িত ছিলেন। এই চর দখলকে কেন্দ্র করে আগেও দুই বাহিনীর মধ্যে একাধিকবার সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র বলছে, সকাল ৯টার দিকে ইয়াছিন আলীর নেতৃত্বে ৩০-৩৫টি মোটরসাইকেলযোগে একদল লোক ডিগ্রির চরে যায়। সেখানে আগে থেকেই অবস্থান করছিল কুষ্টিয়ার মুকুল-তরিকুল বাহিনীর অন্তত ৫০ জনের একটি দল। দুই পক্ষ কাছাকাছি এলে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এতে দুই পক্ষের অন্তত চারজন গুলিবিদ্ধ হন। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
চরের একজন বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, 'ডিগ্রির চর ঈশ্বরদী উপজেলার মধ্যে হলেও এর অনেক অংশ কুষ্টিয়ার সীমান্ত লাগোয়া হওয়ায় কুষ্টিয়ার মুকুল বাহিনী জমিগুলো দখলে রাখতে চায়। অন্যদিকে ইয়াছিন বাহিনীও চরের দখলে মরিয়া।'
ঈশ্বরদী থানার ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, 'সংঘর্ষের খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠাই। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে। তবে এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি।'
সংশোধনী: এই প্রতিবেদনের ভেতরের অংশবিশেষ পরিবর্তন করা হয়েছে। প্রতিবেদনটি প্রথম প্রকাশের পরে আরও কিছু তথ্য জানার পর এই পরিবর্তন ও পরিমার্জন করা হলো।