{getBlock} $results={3} $label={ছবি} $type={headermagazine}

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নেপালের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রকাশঃ
অ+ অ-

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারী। মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় | ছবি: বাসস

বাসস, ঢাকা: অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারী। মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

রাষ্ট্রদূত ভান্ডারী জুলাই-আগস্টে ঐতিহাসিক ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব গ্রহণের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে অভিনন্দন জানান।

রাষ্ট্রদূত বলেন, দক্ষিণ এশীয় এই দুই দেশ সার্ক ও বিমসটেকের সদস্য। পাশাপাশি অভিন্ন ইতিহাস এবং জনগণের মধ্যে অত্যন্ত গভীর মিথস্ক্রিয়ার ভিত্তিতে উভয় দেশেরই ‘চমৎকার’ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক রয়েছে।

নেপালের রাষ্ট্রদূত বলেন, দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পৃক্ততা এখনো মাঝারি পর্যায়ে রয়েছে। তিনি নেপালের বিশাল জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন। আশা প্রকাশ করেন, দুই দেশ শিগগিরই জ্বালানি বাণিজ্য শুরু করতে সক্ষম হবে।

এ সময় রাষ্ট্রদূত নেপালকে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহারে বাংলাদেশ সরকারের উদার প্রস্তাবের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। রাষ্ট্রদূত বিশেষ করে চিকিৎসা শিক্ষায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নেপালি শিক্ষার্থীকে আমন্ত্রণ জানানোয় বাংলাদেশ সরকারের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, নেপালের অনেক চিকিৎসক বাংলাদেশে শিক্ষা লাভ করেছেন।

বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা সার্ক তথা দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা কার্যক্রম সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। ২০১৪ সালের পর এর কোনো শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়নি। সার্কের সদর দপ্তর নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে অবস্থিত।

রাষ্ট্রদূত সার্ক ও বিমসটেকের মাধ্যমে আঞ্চলিক সহযোগিতা জোরদার করার এবং বিভিন্ন বহুপক্ষীয় ফোরামে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার গুরুত্ব তুলে ধরেন।

একটি মন্তব্য করুন

মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন