প্রতিনিধি ঈশ্বরদী
![]() |
হামলায় সাউন্ডবক্স, সাজসজ্জার জিনিসপত্র ও পূজার প্রসাদ নষ্ট হয়। সোমবার রাতে | ছবি: সংগৃহীত |
পাবনার ঈশ্বরদীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব সরস্বতীপূজায় একটি অস্থায়ী মণ্ডপে হামলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার সন্ধ্যায় শহরের বিমানবন্দর রোডের হাজীপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। উচ্চ শব্দে গান বাজানোর অভিযোগ তুলে কয়েকজন ব্যাক্তি পূজা মণ্ডপে হামলা চালায়। এ সময় সীমা দাস ও কাজলী রানী নামের দুই নারী আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে জানা যায়, সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজের কিছুক্ষণ পর পূজা মণ্ডপে সাউন্ডবক্সে গান বাজছিল। এ সময় কয়েক জন ব্যক্তি এসে ‘নামাজের সময় গান বাজানো হচ্ছে কেন’ বলে প্রশ্ন তোলে এবং পূজা মণ্ডপের চেয়ার, টেবিল ভেঙে ফেলে। এ ছাড়া সাউন্ডবক্স, সাজসজ্জার জিনিসপত্র এবং পূজার প্রসাদ নষ্ট করে ফেলে।
আহত সীমা দাস জানান, 'তাঁরা হামলাকারীদের হাতে-পায়ে ধরে ক্ষমা চাইলেও কোনো লাভ হয়নি। হামলার সময় চেয়ার-টেবিল ছুঁড়ে মারার কারণে কয়েকজন মাথায় আঘাত পান।'
ঈশ্বরদী থানার ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, 'মাগরিবের নামাজের পর স্থানীয় মুসল্লিদের কয়েকজন পূজা মণ্ডপে ঝামেলা করেছিল। তবে তিনি নিজে গিয়ে বিষয়টি সমাধান করেছেন। পূজার কার্যক্রম কিছুক্ষণের জন্য বিঘ্নিত হলেও পরে সব ঠিক হয়ে যায়।'
ইউএনও সুবীর কুমার দাশ বলেন, 'এটি কোনো স্থায়ী মন্দির নয়। পাড়ার কয়েকটি বাড়ির লোকজন মিলে অস্থায়ীভাবে সরস্বতী পূজার আয়োজন করেছিলেন। গান বাজানোকে কেন্দ্র করে ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছিল। স্থানীয় মুসলিম ও হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে সমস্যার সমাধান করা হয়েছে।'
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার সন্ধ্যায় শহরের বিমানবন্দর রোডের হাজীপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। উচ্চ শব্দে গান বাজানোর অভিযোগ তুলে কয়েকজন ব্যাক্তি পূজা মণ্ডপে হামলা চালায়। এ সময় সীমা দাস ও কাজলী রানী নামের দুই নারী আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে জানা যায়, সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজের কিছুক্ষণ পর পূজা মণ্ডপে সাউন্ডবক্সে গান বাজছিল। এ সময় কয়েক জন ব্যক্তি এসে ‘নামাজের সময় গান বাজানো হচ্ছে কেন’ বলে প্রশ্ন তোলে এবং পূজা মণ্ডপের চেয়ার, টেবিল ভেঙে ফেলে। এ ছাড়া সাউন্ডবক্স, সাজসজ্জার জিনিসপত্র এবং পূজার প্রসাদ নষ্ট করে ফেলে।
আহত সীমা দাস জানান, 'তাঁরা হামলাকারীদের হাতে-পায়ে ধরে ক্ষমা চাইলেও কোনো লাভ হয়নি। হামলার সময় চেয়ার-টেবিল ছুঁড়ে মারার কারণে কয়েকজন মাথায় আঘাত পান।'
ঈশ্বরদী থানার ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, 'মাগরিবের নামাজের পর স্থানীয় মুসল্লিদের কয়েকজন পূজা মণ্ডপে ঝামেলা করেছিল। তবে তিনি নিজে গিয়ে বিষয়টি সমাধান করেছেন। পূজার কার্যক্রম কিছুক্ষণের জন্য বিঘ্নিত হলেও পরে সব ঠিক হয়ে যায়।'
ইউএনও সুবীর কুমার দাশ বলেন, 'এটি কোনো স্থায়ী মন্দির নয়। পাড়ার কয়েকটি বাড়ির লোকজন মিলে অস্থায়ীভাবে সরস্বতী পূজার আয়োজন করেছিলেন। গান বাজানোকে কেন্দ্র করে ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছিল। স্থানীয় মুসলিম ও হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে সমস্যার সমাধান করা হয়েছে।'